সোমবার, ৮ই জুলাই, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ, ২৪শে আষাঢ়, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ,
২রা মহর্‌রম, ১৪৪৬ হিজরি, সকাল ১০:৫২

কর্তব্যপরায়ণ ও মানবিকতায় কাঁচপুর হাইওয়ে থানার ওসি মনিরুজ্জামান

স্টাফ রিপোর্টারঃ
ভাল মন মানসিকতা , বিচার বুদ্ধি, মূল্যবোধ ও উদার মন , ইচ্ছা শক্তি এবং দায়িত্ব কর্তব্যকাজে মনোযোগী হওয়া, তার অধিনস্তদের কর্তব্যকাজে একদিকে কড়াকড়ি শাসন অন্যদিকে ভালবাসা দেওয়া নিষ্ঠার সাথে অর্পিত দায়িত্ব পালন করাটা খুবই কঠিন কাজ। অনেক চড়াই উৎরাই পেরিয়ে যে এ কাজ গুলো করে তার ইউনিটকে জ্ঞ্যানোর মাধ্যমে শৃঙ্খলভাবে রাখতে পারেন তিনিই হচ্ছেন কর্তব্যপরায়ণ মানবিক গুণাবলীর অধিকারী। সরকারের অর্পিত দায়িত্ব পালন করা এবং মূল্যবোধের মাধ্যমে মানুষের প্রতি অতি সহজেই সহযোগিতার হাত বাড়িয়ে দেওয়াটাই হচ্ছে মানবিকতা। মানবিকতার মূল মন্ত্র হচ্ছে মানুষের কল্যাণ, জাতির কল্যাণ, সমাজের কল্যাণ, সাংস্কৃতিক কল্যাণ মোট কথা মানুষকে ভালভাবা আপন করে নেওয়া, মানুষের জন্য ভালা কিছু করা এবং মানুষের উন্নতি সাধন করার নামই মানবিকতা। গত বছর করোনার কারণে ৬৬ দিন দেশে লকডাউনের সময় অনেক পুলিশকে দেখেছি তাদের ব্যক্তিভাবে অসহায় গরীব মানুষকে খাদ্য সহায়তা প্রদান করতে। মানুষের সেবা করতে গিয়ে বিভিন্ন পেশাজীবির মতো বেশ কয়েকজন পুলিশ সদস্য করেনানায় আক্রান্ত হয়ে মৃত্যু বরণ করেছেন। দীর্ঘ ৩০ বছর সাংবাদিকতা জীবনে আমার চোখে অনেক কিছুই দেখেছি। খুব কাছ থেকে দেখেছি মানবিকতা, অমানবিকতা, নির্মমতা, নিষ্ঠুরতা, কঠোরতা ,ও ভালাবাসা দেয়া। আজকের এ লেখাটি বলতে পারেন পুলিশকে নিয়ে । পুলিশ সদস্যরা দিন রাত মানুষের জানমালের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে অতন্দ্রপ্রহরীর মতো কাজ করে। জনগনের জানমাল ও সম্পদের নিরাপত্তা বিধান, অপরাধ প্রতিরোধ ও দমনে প্রধান ভূমিকা পালন করে থাকেন। তারা আমাদের সেবা দিচ্ছে বলেই আমরা নিশ্চিন্তে থাকতে পারছি, চলতে পারছি, কর্মজীবনে , ব্যবসা বাণিজ্যে সবকিছুইতেই বলতে গেলে স্বাধীনভাবে চলছি। শুধু আইন পালন আর অপরাধ প্রতিরোধ বা দমনই নয় দেশের অর্থনৈতিক অগ্রগতির ধারা অব্যাহত রাখতে পুলিশ গুরুত্বপূর্ণ ভুমিকা পালন করছে। পুলিশ সদস্যরা তাদের উদ্ভাবনী ক্ষমতা আর পেশাদারিত্ব দিয়ে অপরাধ মোকাবিলায় প্রতিনিয়ত সৃজনশীলতার পরিচয় দিচ্ছেন। সমস্যা বিপদ আপদ হলেই আমরা পুলিশের সাহায্য নিচ্ছি। পুলিশ এসে আমাদের পাশে দাঁড়াচ্ছে। মানুষের শেষ ভরসা স্থলও হচ্ছে পুলিশ। আবার কোন কোন মানুষের ব্যক্তি স্বার্থহানি হলে পুলিশ নিয়ে বিরুপ মন্তব্যও করে থাকেন হরহামেশা, হয়তো না বুঝে না শুনে নিজের স্বার্থ না পেয়ে এটা করে থাকেন যা মোটেই সমীচিন নয়। পুলিশের হাতে গোনা দু একজন সদস্যের কোন অপ্রীতিকর ঘটনার জন্য পুরো পুলিশ বাহিনীর বদনাম কোনভাবেই হতে পারেনা। হাতে গোনা দু একটা ছিটেফোটা ও বিচ্ছন্ন ঘটনার জন্য পুলিশ ও পুলিশকে আইনের দিক দিয়ে কোভাবেই ছাড় দেয়না যেটা আমরা অবলোকন করছি। একটু চোখ মেলে খুঁজলেই দেখতে পারি পুলিশের অসংখ্য সুনাম খ্যাতি এবং অবদান রয়েছে যা লিখে শেষ করা যাবেনা। পাকিস্তানী হানাদারদের বিরুদ্ধে প্রথম সশস্ত্র প্রতিরোধ গড়ে তোলে বাংলাদেশ পুলিশ সদস্যরা। দীর্ঘ ৯ মাস জুড়ে দেশব্যাপী গেরিলা যুদ্ধে পাকিস্তানী সেনাদের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করে । যুদ্ধে ১২৬২ জন শহীদ পুলিশ সদস্যের তালিকা স্বাধীনতা যুদ্ধের দলিলে দেখতে পাওয়া যায়। একজন ন্যায় নিষ্ঠাবান কর্তব্যপরায়ণ পুলিশ অফিসার হিসেবে ব্যতিক্রম নন কাঁচপুর হাইওয়ে থানার অফিসার ইনচার্জ মনিরুজ্জামানও। গত ৪ মাস পূর্বে গাজীপুর রিজিয়ন পুলিশের কাঁচপুর হাইওয়ে থানায় উপস্থিত হয়েছিলাম এক গরীব মানুষের একটা ব্যাটারি চালিত রিকশা ছাড়াতে। যার রিকশাটি তার ঘরে বৃদ্ধ মা বাবা এবং তার স্ত্রী ও দুটি ছোট ছোট প্রতিবন্ধী সন্তান রয়েছে । রিকশার চালিয়ে ৬ জনের ভরন পোষণ চালায়। রিকশা চালক পায়ের সমস্যার কারণে অন্য কোন কাজ করতে পারেননা। শারীরিকভাবে তিনিও প্রতিবন্ধী। বিকেল বেলা রিকশা চালকের বৃদ্ধ মা ও বাবা হাজির হয় আমার বাসায়,আমাকে কাঁচপুর হাইওয়ে থানা থেকে রিকশাটি ছাড়িয়ে আনার জন্য অনুরোধ করলেন। বৃদ্ধ মানুষ দুটির অনুরোধক্রমে আমি সন্ধ্যার পর কাঁচপুর হাইওয়ে থানার নবাগত ওসি মনিরুজ্জামান এর কক্ষে প্রবেশ করলাম তার সাথে পিরিচিত হওয়ার পূর্বেই (আমি একজন সংবাদকর্মী) কাঁচপুর হাইওয়ের এক সার্জেন্টের মোটর সাইকেলকে এক বৃদ্দ ইজিবাইক চালক পিছন থেকে ধাক্কা দিয়ে মোটর সাইকেলের পিছনের অংশ ক্ষতিগ্রস্ত করে এবং ইজিবাইক ও মোটর সাইকেল রাস্তার মধ্যে উল্টে যায়। ইজিবাইক চালক শরীরের বিভিন্ন স্থানে আঘাত প্রাপ্ত হন। সার্জেন্ট ইজিবাইকটি আটক করে বৃদ্ধ চালককে থানায় নিয়ে আসেন ওসি মনিরুজ্জামান এর সামনে। সার্জেন্টের কথা শুনে ওসি সাথে সাথে সার্জেন্টকে বললেন বৃদ্ধ লোকটিকে নিয়ে আগে ডাক্তার দেখান, বৃদ্ধ লোকটি এ সময়ে ওসিকে বলেন স্যার আমার কাছে ডাক্তার দেখানোর মতো টাকা নেই স্যার আমার গাড়িটা ছাইড়া দেন ঘরে আমার অসুস্থ স্ত্রী, ২ টি মেয়ে চাল না নিয়ে গেলে সবাইকে না খেয়ে থাকতে হবে অসুস্থ স্ত্রীর জন্য ওষুধ নিতে হবে আমার কোন ছেলে নেই। এ কথা শুনে ওসি বলেন অফিসারের সাথে ডাক্তারের কাছে যান আপনি চিকিৎসা নিয়ে আসেন কোন টাকা লাগবেনা টাকা আমরা দেব, আপনি ডাক্তার দেখিয়ে এসে গাড়িটি নিয়ে যাবেন থানায় কোন টাকা লাগেনা গাড়ি ছেড়ে দেব। এ কথা শুনে বৃদ্ধ লোকটি সালাম দিয়ে সার্জেন্ট এর সাথে ডাক্তারের কাছে চলে গেল, প্রাথমিক চিকিৎসা শেষে কিছুক্ষণ পর ফিরে আসার পরই গাড়িটি ছেড়ে দিয়ে ওসি মনিরুজ্জামান বৃদ্ধকে বললেন মহাসড়কে থ্রী হুইলার ও ব্যাটারি চালিত ইজিবাইক ও রিকশা চালানো সম্পূর্ণ নিষেধ তাই আর মহাসড়কে উঠবেননা। থানার কোন পুলিশ কোন টাকা দাবি করেছে কিনা তাও ওসি জানতে চান ওই বৃদ্ধ চালকের কাছে, উত্তরে চালক বললেন না স্যার কোন স্যারে টাকা চায়নি। বৃদ্ধ গাড়ি নিয়ে চলে যাওয়ার পর আমার পালা, তার সাথে আমার পরিচয় হওয়ার পূর্বমুহুর্তে থানার অফিসার ইনচার্জ মনিরুজ্জামান হাসি দিয়ে তিনি আমাকে বললেন ভাই বলেন আপনাকে কিভাবে সেবা দিতে পারি অনেকক্ষণ বসিয়ে রেখেছি ,আমার পরিচয় না দিয়ে আমি যে জন্য গিয়েছি তাকে বিষয়টি বুঝিয়ে বলার পর তিনি আমাকে বললেন, রাতে রিকশা ছাড়া যাবেনা, রাতে কোন গাড়ি ছাড়া হয়না, রাতে গাড়ি ছেড়ে দিলে অহেতুক বদনাম হবে আমাদের, তাই সকালে রিকশা চালককে একটি স্ট্যাম্প ও ছবিসহ থানায় পাঠিয়ে দেবেন কোন টাকা লাগবেনা রিকশাটি ছেড়ে দেব। ঠিক পরের দিন সকাল ১০ টায় ব্যাটারি চালিত রিকশাটি ছেড়ে দিলেন এবং রিকশা চালকের কাছে গোপনে জিজ্ঞাসা করলেন রিকশা ছাড়িয়ে নিতে থানার কোন পুলিশকে কিংবা থানার বাইরের কাউকে কোন প্রকার টাকা দিয়েছে কিনা? রিকশা চালক বললেন না স্যার কোন টাকা কোন পুলিশ কিংবা অন্য কেউ চায়নি। থানা থেকে রিকশা ছাড়িয়ে এনে আমাকে ফোন করে রিকশা চালক বলেন থানার কোন পুলিশ টাকা চায়নি এবং কেউ টাকা চেয়েছে কিনা তাও ওসি স্যার আমাকে একা ডেকে জিজ্ঞাসা করেছেন, এবং আরও বলেছেন মহাসড়কে ব্যটারি চালিত রিকশা না চালাতে । রিকশা চালক বলেন আমি ওসি স্যরের সাথে অঙ্গীকার করেছি মহাসড়কে এই রিকশা নিয়ে আর কখনোই উঠবনা। রিকশা চালক আর বললেন আমার বৃদ্ধ মা বাবা ওসি স্যারের জন্য দোয়া করেছেন তাদের রুটি রুজির বাহনটি কোন প্রকার জরিমানা ছাড়াই ছেড়ে দেওয়ার আনন্দে। খোঁজ নিয়ে জানাগেছে,সম্প্রতি কাঁচপুরমোড়ে আড়াইহাজারের বাসিন্দা খোকন জসিম (৬০) নামে এক বৃদ্ধ সংবাদকর্মী রাতে সড়ক দুর্ঘটানায় নিহত হন। কাঁচপুর হাইওয়ে থানার টহল পুলিশ সদস্যরা অজ্ঞাতনামা লাশ হিসেবে এই খবর তাদের অফিসার ইনচার্জ মনিরুজ্জামানকে অবগত করলে তিনি লাশের ছবি তার মোবাইলে পাঠাতে বলেন, মোবাইলে ছবি দেখে খোকন জসিমকে চিনতে পারলেন থানার অফিসার ইনচার্জ মনিরুজ্জামান। কোন গাড়ি খোকন জসিমকে মেরে দিয়েছে তা কেউ ট্রেস করতে পারেনি। তবে যে গাড়িটি খোকন জসিমকে পিষে মেরেছে ওসি তার কৌশল খাটিয়ে অনেক চেষ্টার পর সেই গাড়ির সন্ধান পেয়েছেন এবং গাড়ির মালিকের কাছ থেকে এক লাখ টাকা আদায় করে সাংবাদিক খোকন জসিমের পরিবারবর্গকে পাইয়ে দিয়ে এক বিরল দৃষ্টান্ত স্থাপন করেছেন। প্রতিনিয়তই মানুষের কল্যাণে কাজ করে মানুষের মনে ঠাঁই করে নিয়েছেন কাঁচপুর হাইওয়ের ওসি মনিরুজ্জামান। ইতিপূর্বে এই থানায় ওসি মনিরুজ্জামান যোগদানের পূর্বে একটি ব্যাটারি চালিত রিকশা, ইজিবাইক আটক করলে এক মাসের ডাম্পিং খাটতে হতো নয়তো সর্বনিম্ন ১০ হাজার টাকায় ব্যাটারি চলিত রিকশা এবং ৪০ হাজার টাকা দিয়ে একেকটি ইজিবাইক ছাড়াতো হতো বলে ভুক্তভোগীরা অভিেেযাগে জানায়। কিন্তু ওসি মনিরুজ্জামান কাঁচপুর হাইওয়ে যোগদান করার পর বদলে যায় এই থানার চিত্র। অফিসার ইনচার্জ মনিরুজ্জামানের নেতৃত্বে টিআই মেহেদীসহ সকল পুলিশ কর্মকর্তা ও সদস্যদের সঠিক দিক নির্দেশনা দিয়ে সুশৃঙ্খল থানায় পরিনত করতে সক্ষম হয়েছেন ওসি। থানাকে মানুষের সেবাস্থলে রুপ দিয়েছেন বলে কাঁচপুরবাসী জানালেন। ওসি মনিরুজ্জমান তার অধিনস্ত সকল পুলিশ কর্মকর্তা ও সদস্যদের কড়াকড়ি নির্দেশনা দিয়েছেন টাকার পিছনে ছোটা যাবেনা, ন্যায় নিষ্ঠার সাথে অর্পিত দায়িত্ব পালন করতে হবে মানুষকে সেবা দিতে হবে । তিনি আরও বলেন সরকার মাস শেষে আমাদের বেতন দিচ্ছে সেই বেতনে যদি কোন পুলিশ সদস্যের না হয় তবে এ থানা থেকে স্বেচ্ছায় চলে যেতে পারেন কিন্তু অবৈধভাবে টাকার কামানোর নেশা বাদ দিন মানুষের সেবা করেন নতুবা এখানে থাকা যাবেনা বলে কড়াভাবে হুঁশিয়ারী করেছেন। গত ৬ মাসে অফিসার ইনচার্জ মনিরুজ্জামানের নেতৃত্বে হাইওয়ে পুলিশ অস্ত্রসহ একাধিক ডাকাত, ছিনতাইকারী, চাঁদাবাজ গ্রেপ্তার করতে সক্ষম হয়েছেন। ছিনতাইকৃত পশু ও উদ্ধার করেছেন। মহাসড়কে অজ্ঞাতনামা লাশ উদ্ধার করে নিজ খরচে দাফন কাফনের ব্যবস্থা করছেন। হাইওয়ের বিভিন্ন স্থানের ফুটপাত অবৈধ দখলদার মুক্ত করেছেন। ৯০ কিলোমিটার হাইওয়েতে চলাচলের জন্য সার্বিক পুলিশী টহলের মাধ্যমে নিরাপত্তাবলয় তৈরি করে হাইওয়েকে উপযোগী করে তুলেছেন। এদিকে করোনার কারণে(গত ৫ এপ্রিল ২০২১ ) থেকে শুরু হওয়া দেশব্যাপাী চলমান লকডাউনের সময় ওসি মনিরুজ্জামান কাঁচপুর হাইওয়ে থানার চেকপোষ্ট গুলোতে প্রতিদিন ঘন্টার পর ঘন্টা প্রখর রোদে দাঁড়িয়ে চেকপোষ্ট পরিচালনা করেছেন। কাঁচপুর থেকে মেঘনাঘাট পর্যন্ত হাইওয়ের চেক পোষ্ট গুলোতে কড়াকড়ি আরোপ করায় এ অঞ্চলে লকডাউন সফলভাবে পালিত হচ্ছে। লকডাউনে অবৈধভাবে মহাসড়কে চলাচলের কারণে থ্রী হুইলারসহ প্রায় ৩ শত বিভিন্ন যানবাহনের নামে মামলা দেওয়া হয়েছে বলে জানাগেছে। কাঁচপুর হাইওয়ে থানার ওসি মোঃ মনিরুজ্জামান বলেন, হাইওয়ের অতিরিক্ত আইজিপি মলি­ক ফকরুল ইসলাম বিপিএম, পিপিএম স্যারের দিক নির্দেশনায় এবং গাজীপুর রিজিয়ন পুলিশ সুপার আলী আহমেদ স্যারের সার্বক্ষনিক মনিটরিং ও তত্বাবধানে আমরা কাঁচপুর হাইওয়ের ৯০ কিলোমিটারে যানজট, জনগনের জানমাল রক্ষাকল্পে, সড়ক দুর্ঘটনা, দস্যুতাসহ নানা অপ্রীতিকর ঘটনা এড়াতে সার্বক্ষনিক পুলিশী টহল অব্যাহত রেখেছি। ওসি আরও বলেন হাইওয়ের অভিভাবক অতিরিক্ত আইজিপি মলি­ক ফকরুল ইসলাম বিপিএম, পিপিএম স্যার ও পুলিশ সুপার আলী আহমেদ স্যারে দিক নির্দেশনা ও তত্বাবধানও সার্বক্ষনিক মনিটরিংয়ের কারণে আমরা হাইওয়ে দায়িত্ব পালন করতে গিয়ে কাঁচপুর অঞ্চলবাসীরও যথেষ্ট সহযোগিতাও পাচ্ছি। অফিসার ইনচার্জ মোঃ মনিরুজ্জামান বলেন, হাইওয়েতে থ্রী হুইলার যানবাহন কোনভাবেই চলতে দেওয়া হবেনা, তার পরও এগুলো পেলে আমরা আইনগত ব্যবস্থা গ্রহন করছি মামলা দিচ্ছি।

ফেসবুক থেকে মন্তব্য করুন

এই বিভাগের আরও খবর


ফেসবুকে আমরা